চুল পড়ার পরিমাণ কম-বেশি এক। সেই সময়ে অনেকেই হয়তো ভাবেন যে, সব দোষ প্রসাধনীরই। কিন্তু যে দিকে আমরা একেবারেই নজর দিই না, তা হল চিরুনি। চুল পড়ার পরিমাণ কম-বেশি এক। সেই সময়ে অনেকেই হয়তো ভাবেন যে, সব দোষ প্রসাধনীরই। কিন্তু যে দিকে আমরা একেবারেই নজর দিই না, তা হল চিরুনি।
চিরুনি কত ধরনের হয়?
১) বড় দাঁড়ার চিরুনি
এই ধরনের চিরুনির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শুধু মাত্র বড় বড় দাঁত থাকে। ঘন চুল আঁচড়াতে এই ধরনের চিরুনি ব্যবহার করাই ভাল। এ ছাড়াও ভিজে চুল জটমুক্ত করতেও এই চিরুনি ব্যবহার করা হয়।
২) সাধারণ চিরুনি
চুল শুকনো থাকলে সাধারণ চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ালেই কাজ চলে যায়। এই ধরনের চিরুনির দু’টি ভাগ থাকে। প্রথম ভাগে থাকে বড় বড় দাঁত এবং পরের ভাগে থাকে তুলনামূলক সরু দাঁত। শিশুদের চুল আঁচড়াতেও এই ধরনের চিরুনি ব্যবহার করা যায়।
৩) ভেন্টেড এয়ার ব্রাশ
চুলের কারুকাজ করতে অনেক সময়েই চুলে ড্রায়ার ব্যবহার করা হয়। এই ড্রায়ার দিয়ে চুল সেট করার সময়ে এক ধরনের বিশেষ ব্রাশ ব্যবহার করা হয়, যাতে চুল জটমুক্ত থাকে এবং ড্রায়ারের হাওয়া চুলের মধ্যে দিয়ে সহজে যাতায়াত করতে পারে।
৪) প্যাডেল ব্রাশ
লম্বা চুল জটমুক্ত করতে এই ধরনের ব্রাশ ব্যবহার করা হয়। এই ধরনের চিরুনিতে দাঁতগুলি একটি লাইনে সাজানো থাকে না। দাঁতের মুখে ছোট ছোট বেলুনের মতো বিন্দু থাকে। যা মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালনেও বিশেষ ভাবে সাহায্য করে।
৫) টেল কম্ব
বাইরে চুল আঁচড়ানোর জন্য অনেক সময়ে পকেটে বা ব্যাগে ছোট চিরুনি রাখেন। সে রকম ছোট সাধারণ চিরুনির মতোই দেখতে এই বিশেষ চিরুনিটির পিছনে শুধু লেজের মতো সরু একটি কাঠি থাকে। চুলের নানা রকম কেরামতি করতে গেলে, চুলে সিঁথি কেটে চুল ফুলিয়ে রাখতে হয়। তখন এই চিরুনি কাজে লাগে।